১৯৮৮ সালে যথেষ্ট সমর্থন এবং রসদের অভাবে যুদ্ধবিরতিতে যেতে বাধ্য হলেও যুদ্ধের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব পড়ে ইরানের সামরিক বাহিনী ও নিরাপত্তা নীতিতে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা, যুদ্ধে ক্ষয়ক্ষতি, সব মিলিয়ে পরবর্তী দশকগুলোতে স্বনির্ভরতা ও যুদ্ধের সক্ষমতা বাড়াতে উদ্বুদ্ধ হয় ইরান।
‘ব্যবসা গোটাচ্ছে দেড় শতাধিক here কম্পানি’
সিনেটর মার্কওয়েন মুলিন মি. বাইডেনের তুলনায় আগের রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগ্যান ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরও বেশী আক্রমণাত্মক জবাবের কথা মনে করিয়ে দেন।
পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও ড্রোন শিল্পে ইরানের উত্থান। ছবি: আলজাজিরা
সামাজিক মাধ্যমে নানা গুজব, যাচাইয়ের উপায় কী?
তবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের অনুমতি পাওয়ার পরেই যে চুক্তি চূড়ান্ত হয়ে গেল, তা নয়।
“এক্ষেত্রে আমেরিকা আরও একটা বিষয় বিবেচনা করেছে। চীন যেভাবে এশীয় অঞ্চলে ক্ষমতা বাড়াচ্ছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের চিন্তা বাড়া স্বাভাবিক। তাই ভারতকে অত্যাধুনিক ড্রোন দিয়ে তারা এদিক থেকে চীনের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার বন্দোবস্ত করে দিল,” বলছিলেন প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার প্রবীর সান্যাল।
চীনকে চাপে ফেলতেই আমেরিকা ভারতের কাছে এই সামরিক ড্রোন বিক্রিতে অনুমোদন দিল বলে বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করছেন।
যদিও সেটা ছিল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ, কারণ জার্মানিরা সবসময় সবরকম তরঙ্গে আড়ি পেতে থাকতো। মোর্স কোডের ব্যাপারে যারা অবশ্য অজ্ঞ তারা বিষয়টি ধরতে পারতো না, আর মোর্স কোডে বাড়তি কোন নিরাপত্তাও যোগ করা থাকতো না।
ছবির ক্যাপশান, ভৌগলিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান রয়েছে ইরানের
সামাজিক মাধ্যমে নানা গুজব, যাচাইয়ের উপায় কী?
সামাজিক মাধ্যমে নানা গুজব, যাচাইয়ের উপায় কী?
ইরানের চিরবৈরী দেশ ইসরাইলের সাংবাদিক সেথ জে ফ্রাৎসম্যান তার ‘ড্রোন ওয়ার্স’ বইয়ে বিষয়টি স্বীকার করেছেন। জেরুজালেমের আল কুদস ইউনিভার্সিটির সাবেক এই শিক্ষক ড্রোন শিল্পে ইরানের উন্নতি এবং এর বিভিন্ন পর্যায় নিয়ে অনেকটা খোলামেলা আলোচনা করেছেন।
বিজেপি নেতারা কেন বারবার বাংলাদেশিদের টার্গেট করেন?